-
প্রশ্ন- চিঠিপত্র কাকে বলে? চিঠিপত্রের শ্রেণিবিভাগ কর?
উত্তরঃ- চিঠিপত্র হচ্ছে যোগাযোগ তথা ভাব বিনিময়ের একটি মাধ্যম। সাধারণভাবে পরিচিত ও অপরিচিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সাথে লিখিতভাবে তথ্যের আদান-প্রদানকে চিঠিপত্র বলে।
বক্তব্য বিষয়ের প্রেক্ষিতে চিঠিপত্র তিন প্রকার।যথা- ব্যক্তিগত, সামাজিক ও ব্যবহারিক।
-
প্রশ্ন- চিঠিপত্র লেখার নিয়মকানুন জানা দরকার কেন?
উঃ- আধুনিক যুগে চিঠিপত্রের গুরুত্ব অপরিসীম। বিভিন্ন প্রয়োজনে পরিচিত ও অপরিচিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে তথ্য ও ভাবের লিখিত আদান-প্রদান জরুরি হয়ে দেখা দেয়। চিঠি পত্রের মাধ্যমে তা করা যায়। এজন্যে চিঠিপত্র লেখার নিয়মকানুন জানা দরকার।
-
প্রশ্ন- চিঠিপত্রের পরগর্ভের অংশ কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ- চিঠিপত্রের পরগর্ভের চারটি অংশ থাকে।যথা-
১। প্রেরকের ঠিকানা ও তারিখ,
২। সম্বোধন,
৩। মূল বক্তব্য,
৪। প্রেরকের নাম ও দস্তখত।
-
প্রশ্ন- ব্যবসায়-বাণিজ্য সংক্রান্ত যে-কোনো একটি চিঠির নমুনার প্রশ্ন লেখ?
উত্তরঃ- ব্যবসায়-বাণিজ্য সংক্রান্ত পত্রের সচরাচর ৭টি অংশ থাকে।যথা-
১। শিরোনাম,
২। অন্তর্বর্তী ঠিকানা,
৩। অভিবাদন,
৪। বিষয়বস্তু
৫। বিদায় সম্ভাষণ,
৬। দস্তখত ও
৭। সংযুক্তি।
-
প্রশ্ন- যে-কোনো একটি দরখাস্তের পত্রগর্ভাংশ নমুনা দ্বারা বুঝিয়ে দাও?
উত্তরঃ- দরখাস্তের পত্রগর্তে মোট ৭টি অংশ থাকে।যথা-
১। প্রাপকের ঠিকানা, ২। বিষয়, ৩। সম্বোধন, ৪। মূল বিষয়, ৫। জীবনবৃত্তান্ত, ৬। স্বাক্ষর, ৭। তারিখ।