আস্ক টু আন্স প্লাটফর্মে আপনাকে স্বাগতম, সমস্যার সমাধান খুঁজতে প্রশ্ন করুন।।
0 টি ভোট
62 বার প্রদর্শিত
"বাংলা সাহিত্য" বিভাগে করেছেন (525 পয়েন্ট)

হযরত মুহম্মদ (স.) কোথায় সত্য প্রচার করতে গিয়ে ভীষণ পরীক্ষার সম্মুখীন হন?

কোন বিষয়টি হযরতের চরিত্রকে মধুময় করে তুলেছিল এবং কীভাবে?

তায়েফ কোথায় অবস্থিত?

1 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (525 পয়েন্ট)

১। কোমল হঠাৎ করে তার সোনার চেইনটি খুঁজে পাচ্ছে না। অনেক খোঁজাখুঁজির পর সে তার বাড়ির গৃহপরিচারিকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করল। কিন্তু কিছুতেই সে স্বীকার করে না। তখন কোমল বলল, 'তুমি যদি চেইনটা নিয়ে থাকো, তবে সেটা তোমার নিশ্চয়ই প্রয়োজন ছিল। গৃহপরিচারিকা তখন কান্নায় ভেঙে পড়ে এবং চেইন নেওয়ার কথা স্বীকার করে। কোমল তাকে ক্ষমা করে দেন।

ক) হযরত মুহম্মদ (স.) কোথায় সত্য প্রচার করতে গিয়ে ভীষণ পরীক্ষার সম্মুখীন হন?

খ) কোন বিষয়টি হযরতের চরিত্রকে মধুময় করে তুলেছিল এবং কীভাবে?

গ) উদ্দীপকে কোমলের মধ্যে হযরত মুহম্মদ (স.)-এর কোন গুণের প্রতিফলন দেখা যায়? ব্যাখ্যা কর।

ঘ) উদ্দীপকের উল্লিখিত গুণটি ছাড়াও হযরত মুহম্মদ (স.) আরও অনেক গুণের অধিকারী ছিলেন'- 'মানুষ মুহম্মদ (স.) প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটির গ্রহণযোগ্যতা যাচাই কর।


২। বাচ্চু চেয়ারম্যান খুব বদ মেজাজের লোক। সবসময় অশালীন ভাষার সে মানুষকে অপমান করে। ক্ষমতার দাপটে সে ধরাকে সরা জ্ঞান করে। ভয়ে কেউ তার কাছে ঘেঁষতে সাহস পায় না। গণপ্রতিনিধি হিসেবে তার হওয়ার কথা ছিল সবার জন্য নিরাপদ আশ্রয়। মহানবির আদর্শের সাথে তার পরিচয় থাকলে নিশ্চয়ই তার কাছ থেকেও সহানুভূতিশীল আচরণই পাওয়া যেত।

ক) তায়েফ কোথায় অবস্থিত?

খ) মহানবি (স.) সাধারণ মানুষের একজন হয়েও দুর্লভ কেন?

গ) চেয়ারম্যানের চরিত্র নবির আদর্শের পরিপন্থী- 'মানুষ মুহম্মদ (স)' প্রবন্ধের দৃষ্টান্তের আলোকে উক্তিটি প্রমাণ কর।

ঘ) মহানবির আদর্শের সাথে তার পরিচয় থাকলে নিশ্চয়ই তার কাছ থেকেও সহানুভূতিশীল আচরণই পাওয়া যেত" উক্তিটি তোমার পঠিত প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।


৩। ক্ষমার আদর্শ স্থাপনে আরব জাতির মাঝে মানবতার যে অক্ষয় বাণী হযরত মুহাম্মদ (স.) প্রচার করেছিলেন, কালক্রমে তা সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। সত্য প্রচারে তিনি ছিলেন নির্ভীক। নানা সময়ে শত্রু কর্তৃক তিনি রক্তাক্ত হয়েও তাদের উদ্দেশ্যে প্রার্থনা জানিয়েছেন- 'এদের জ্ঞান দাও প্রভু, এদের ক্ষমা কর।'

ক) 'লোষ্ট্রাঘাত ' শব্দটির অর্থ কী?

খ) মহানবি (স.) তায়েফে সত্য প্রচার করতে গিয়ে এক কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছিলেন কেন?

গ) উদ্দীপকে 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা বুঝিয়ে লেখ।

ঘ) 'এদের জ্ঞান দাও প্রভু, এদের ক্ষমা কর।'- উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।


৪। স্ত্রীর দেয়া বিষপানে মৃত্যুকালে ইমাম হাসান তাঁর বিষদাতার পরিচয় জানতে পেরেও তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, "তোমাকে বড়ই ভালবাসিতাম, বড়উ স্নেহ কবিতাম, তাহার উপযুক্ত কার্যই তুমি করিয়াছ। তোমার চক্ষু হইতে হাসান চিরতরে বিদায় হইতেছে। সুখে থাক, তোমাকে আমি ক্ষমা করিলাম।"

ক) কার গম্ভীর উক্তিতে সকলের চৈতন্য হইল?

খ) 'করুণায় তিনি ছিলেন কুসুমকোমল'- কথাটি ব্যাখ্যা কর।

গ ) উদ্দীপকে 'মানুষ মুহম্মদ (স)' প্রবন্ধের কোন দিকটি উপস্থিত তা তুলে ধর।

ঘ) উক্ত দিকটি ছাড়াও হযরত মুহম্মদ (স) অন্যান্য গুণে গুণান্বিত ছিলেন- 'মানুষ ঘ মুহম্মদ (স)' প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।


৫। ৬৩১ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক দশম হিজরিতে হযরত মুহম্মদ (সঃ) লক্ষাধিক মুসলিম সৈন্য নিয়ে বিদায় হজ সম্পাদন করেন এবং হজ শেষে আরাফাতের বিশাল ময়দানে প্রায় ১,১৪,০০০ সাহাবির সম্মুখে জীবনে অন্তিম ভাষণ প্রদান করেন। যা ইসলামের ইতিহাসে বিদায় হজের ভাষণ নামে পরিচিত। এ ভাষণে বিশ্বনবি (স.) মানবাধিকার সম্পর্কিত যে সনদপত্র ঘোষণা করেন, দুনিয়ার ইতিহাসে তা আজও অতুলনীয়। তিনি হলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী, মানবজাতির একমাত্র আদর্শ এবং বিশ্বজাহানের রহমত হিসেবে প্রেরিত। বর্তমান অশান্ত, বিশৃঙ্খল ও দ্বন্দ্বমুখর আধুনিক বিশ্বে বিশ্বনবি হযরত মুহম্মদ (স.)-এর আদর্শকে অনুসরণ করা হলে বিশ্বে শান্তি এবং একটি অপরাধমুক্ত সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা নিঃসন্দেহে সম্ভব।

ক) 'মানুষ মুহম্মদ (স)' প্রবন্ধে 'স্থিতধী' বলা হয়েছে কাকে?

খ ) 'তাঁহারই দিকে সকলের মহাযাত্রা' কেন বুঝিয়ে লেখ।

গ) উদ্দীপকের সাথে মানুষ মুহম্মদ (স) প্রবন্ধের সাদৃশ্য নির্ণয় কর।

ঘ) “বিশ্ব শান্তি এবং একটি অপরাধমু১ক্ত সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় হযরত মুহম্মদ (স.) এক অনুসরণীয় ব্যক্তি" উদ্দীপক ও তোমার পঠিত প্রবন্ধের আলোকে উক্তিটি মূল্যায়ন কর।


৬। হযরত মুহম্মদ (স.)-এর জীবনাদর্শ জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে বিশ্বের সকল মানুষের জন্য অনুসরণীয়। তিনি আইয়ামে জাহেলিয়া যুগে জন্মগ্রহণ করেও শান্তির দূত হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন শান্তির বাণী। শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কখনো তিনি সম্মুখীন হয়েছেন পাথরবৃষ্টির, কখনো লুটিয়ে পড়েছেন ধুলায় আবার কখনো শত্রুর আক্রমণের হারিয়েছেন নিজের দাঁত। তবু বুকে তুলে নিয়েছেন শত্রুকে; বলেছেন, এদের জ্ঞান দাও প্রভু, এদের ক্ষমা কর।

ক) হযরত মুহম্মদ (স.)-এর মৃত্যুশয্যার পাশে শেষ পর্যন্ত কে ছিলেন?

খ) হযরত মুহম্মদ (স.) মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিযরত করলেন কেন?

গ) এদের জ্ঞান দাও প্রভু, এদের ক্ষমা কর'- উক্তিটি 'মানুষ মুহম্মদ (স.) প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।

ঘ) 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধের গুণাবলির বিশ্লেষণ কর। আলোকে হযরত মুহম্মদ (স.)-এর মানবিক


৭। 'ইয়াকুব নবির পুত্র হযরত ইউসুফ (আ) ভাগ্যগুণে হলেন কৃতদাস। নীলনদ তীরনইয়া মিশর অধিপতি আজিজ মিসর তাঁকে বহুমূল্যে ক্রয় করলেন। আজিজ ۹۱ তীরবরর সন্ত্রী জুলেখার আগ্রহেই মূলত তাঁকে ক্রয় করা হলো। পিতা থেকে প্রান্ত মণি-মানিক্য দিয়ে ওজন করে তিনি ইউসুফকে ক্রয় করলেন। কিন্তু ইউসুফের গুণ এতটাই জুলেখাকে বিমোহিত করে তুলল যে স্বামী, সংসার, সাম্রাজ্য তাগি করতেও দ্বিধা করল না।

ক) ' মক্কার শ্রেষ্ঠ বংশের নাম কী?

খ) মঞ্চ সুন্দর, বড় মনোহর সেই অপরূপ রূপের অধিকারী'- উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।

গ) 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধের মুহম্মদ (স.) এবং উদ্দীপকের ইউসুফের মধ্যে বৈসাদৃশ্য বর্ণনা কর।

ঘ) হযরত মুহম্মদ (স.) মানবীয় গুণাবলির এক অনন্য আদর্শ'- 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধ অবলম্বনে আলোচনা কর।


৮। পুত্র ইব্রাহিমের হত্যাকারীকে দীর্ঘদিন ধরে খুঁজেছেন ইউসুফ। হঠাৎ করে একদিন সেই হত্যাকারী শত্রুর ভয়ে নিজেই এসে আশ্রয় প্রত্যাশা করে ইউসুফের কাছে। হত্যাকারী নিজেই জানাল যে সে-ই ইব্রাহিমের গুপ্তঘাতক। এ কথা শোনার পর ইউসুফ আত্মসংবরণ করেন এবং তাকে ক্ষমা করে দিয়ে সবচেয়ে বলবান ঘোড়ায় উঠিয়ে দিয়ে দূর দেশে পার করে দেন।

 ক) মহানবি (স.) স্বেচ্ছায় কিসের মুকুট মাথায় পরলেন?

খ) 'সুমহান প্রতিশোধ' বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

 গ) মহানবি (স.)-এর কোন গুণটি উদ্দীপকে ফুটে উঠেছে? 'মানুষ মুহম্মদ (স.) প্রবন্ধ অনুসরণে বুঝিয়ে লেখ।

ঘ) 'ফুটে উঠা গুণটি ছাড়াও মহানবি (স.) ছিলেন নানা গুণের অধিকারী'- মন্তব্যটির যথার্থতা নির্ণয় কর।


৯। লাভের পরে পৌত্তলিকদের সত্য ও ন্যায়ের পথে আহ্বান জানিয়েছেন। সত্যে ছিলেন তিনি বজ্রের মতো কঠিন, ভালোবাসায় তিনি ছিলেন কুসুমের মতো কোমল। । অর্থাৎ আল্লাহর নির্দেশিত পথ থেকে হযরত এক চুলও বিচ্যুত হননি। কত প্রলোভন, কত হিংস্র আক্রমণের শিকার তিনি হয়েছিলেন কিন্তু তিনি সত্যে অবিচল ছিলেন। তিনি তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হননি। তাই বলা হয়, সত্যে তিনি পাথরের মতো কঠিন। হযরত মুহম্মদ (স.)-এর এ শিক্ষা মানবজাতির আদর্শ।

ক) হযরত মুহম্মদ (স.)-এর আহ্বানে কে প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন?

খ) 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' হয়েছে সুমহান বলতে কী বোঝানো?

গ) উদ্দীপকটি ' মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধের সঙ্গে কীভাবে সম্পর্কিত তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ) হযরত মুহম্মদ (স.)-এর ক্ষমাশীল হৃদয়ের পরিচয় উদ্দীপক ও 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন কর।


১০। হযরত মুহম্মদ (স.) চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়ত লাভ করেন। নবুয়ত লাভের পর মহানবি (স.) দশ হাজার সাহাবি নিয়ে মক্কা বিজয়ের জন্য যাত্রা করেন। এত বড় সৈন্যবাহিনী দেখে মক্কার কোরাইশরা যুদ্ধ করতে সাহস পেল না। প্রায় বিনা বাধায় মহানবি (স.) মক্কা জয় করেন। স্বীয় জীবন ও ইসলাম রক্ষার জন্য মহানবি - (স.)-কে একদিন মক্কা ছেড়ে মদিনায় আশ্রয় নিতে হয়েছিল, সেদিন তিনি বিজয়ী মহাবীরের বেশে মক্কায় প্রবেশ করলেন। তিনি হলেন মক্কার একচ্ছত্র অধিপতি। যে - মক্কার অধিবাসীরা একদিন মহানবি (স.)-এর জীবননাশ করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল, - সেদিন তারাই তাঁর সামনে অপরাধীর বেশে উপস্থিত হয়েছে। তখন তিনি এ উদারতার পরিচয় দিলেন।

ক) মদিনায় কী ঘনিয়ে এলো?

খ) "সত্যে তিনি বজ্রের মতো কঠিন, পর্বতের মতো অটল হলেও করুণায় তিনি ছিলেন কুসুমকোমল"- উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।

গ) উদ্দীপকের সঙ্গে 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধের সাদৃশ্য তুলে ধর।

ঘ) 'কোরাইশদের সঙ্গে মুহম্মদ (স.) যে উদারতার পরিচয় দিলেন, তা তাঁর ঘ বিরাট মনুষ্যত্বের কারণেই সম্ভব হয়েছিল'- মন্তব্যটি 'মানুষ মুহম্মদ (স.)। প্রবন্ধ অনুসরণে বিশ্লেষণ কর।


১১। সত্যের প্রচার করতে গেলে মাত্র চল্লিশ জন মানুষ হযরত নূহ (আ)-এর - ডাকে সাড়া দেন। অন্যরা তাঁর বিরোধিতাসহ তাঁকে নানা অত্যাচারে জর্জরিত করে তোলে। ফলে তিনি আল্লাহর কাছে বিচার চেয়ে ফরিয়াদ জানান। আল্লাহ চল্লিশ জন বাদে সকল অত্যাচারীকে বন্যায় ধ্বংস করে দেন।

ক) 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?

খ) "বড় সুন্দর, বড় মনোহর সেই অপরূপ রূদের অধিকারূয়েেেকন এরূপ উক্তি করা হয়েছে?

গ) উদ্দীপকের হযরত নূহ (আ.) এবং 'মানুষ মুহম্মদ (স.)' প্রবন্ধে বর্ণিত মহানবি (স.)-এর মধ্যে কোন দিকগুলোর ভিন্ন রয়েছে ব্যাখ্যা কর।

ঘ) মানুষের একজন হইয়াও তিনি দুর্লভ- প্রবন্ধকারের এরূপ উক্তির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর। 

Ask2Ans এ আপনাকে সুস্বাগতম, এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং Ask2An অন্যান্য সদস্যদের নিকট থেকে উত্তর পাবেন। এখান থেকে যেমন আপনি জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন তেমনিই এটি ব্যবহার করে আপনার জ্ঞান দিয়ে অপরকে সহায়তা করতে পারবেন। জ্ঞানার্জনের অন্যতম বাংলা প্লাটফর্ম হলো Ask2Ans, আমাদের সাথে থাকুন জ্ঞানঅর্জন করুন।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
1 উত্তর 85 বার প্রদর্শিত
18 ডিসেম্বর 2023 "পড়াশোনা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hasib (569 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 48 বার প্রদর্শিত
05 জানুয়ারি "বিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Admin (525 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 75 বার প্রদর্শিত
04 জানুয়ারি "বিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Admin (525 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 39 বার প্রদর্শিত
0 টি ভোট
1 উত্তর 71 বার প্রদর্শিত
19 জানুয়ারি "বাংলা সাহিত্য" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Admin (525 পয়েন্ট)
...